অভিমানী প্রবীণ নাগরিকরা : ক্ষোভ উগলিয়ে দিলেন , পুলিশ ও পরিবেশ দফতর নিয়ম মেনে না কাজ করাই !
হোয়াটস অ্যাপ এ ক্ষোভ উগলিয়ে দিলেন ৭০ উর্দ্ধ নাগরিক। (নাম ও ফোন নম্বর দেওয়া হল না )
নিজস্ব রিপোর্টার : পরিবেশ দপ্তর এবং পুলিশ প্রশাসন, মনে হয় সরকারের দুটি অত্যন্ত গুরুত্তপূর্ণ অঙ্গ। সমাজের সুস্থতা ও স্বাভাবিকতা পালন কোরতে এদের ভূমিকা অশেষ। এই দুই দপ্তর যদি ঠিক্ ঠিক্ দায়িত্ত্ব পালন করে তাহলে সমাজে সুস্থতার পরিবেশ বজায় থাকে। এই দুই দপ্তর নিশ্চই কিছু আইনগত এবং কিছু কর্তব্যগত নিয়মাবলি মেনে চলে। তার উপর, পুলিশ দপ্তরের বোধহয় আদালতের সংগে পরিপুরক ধরনের একটা যোগাযোগ মেনে চলতে হয়। আদালত যখন কোনোও নির্দেশ দেয়, তা মেনে যথপযুক্ত ভাবে পালন করা তাদের এক্তিয়ারেই একমাত্র পডে। পরিবেশ দপ্তরের ও নিজস্ব আদালত আছে যেখানে পরিবেশ সংক্রান্ত অভিযোগের বিশ্লেষণ করার জন্য বিশেষ নিয়মাবলি ও তার উপর যে তথ্যবিচার করা নির্দেশাবলী প্রদান করা হয় তার ও দায়িত্ত্ব পালন করা পুলিশ দপ্তরের কর্ত্ত্বব্যর মধ্যে ই পডে।
পরিবেশ দপ্তরের আদালতেও একজন সন্মানিও জজ থাকেন ওই দপ্তেরের নিজস্ব এক বা একাধিক বিশিষ্ট অভিজ্ঞ ব্যাক্তি ছাডা। ওনারা বিধিনিশেধ সংক্রান্ত পর্যালোচনা করে নির্দেশাবলী জারী করেন সামাজিক স্বাস্থ ও সুস্থতা বজায় রাখার জন্য । ওই দুই দপ্তরের রক্ষণাবেক্ষনের জন্য সরকারের মাধ্যমে প্রচুর জনগনের প্রদেয় করের টাকা ব্যয় হয়। অফিস, সবরকম কর্মী, অধিক্ষক বা প্রশাশণিক কর্তা, গাডী ইত্যাদি সবই ব্যায় করা হয় সামাজিক স্বাস্থ ও সুস্থতার স্বাভাবিকতা বজায় রাখতে। যদি সবদায়ত্ত্ব সঠিক ভাবে বজায় না থাকে তাহলে সবটাই অপচয়। একজন সুস্থ বিবেক সম্পন্ন নাগরিকের কাছে এই ধরনের অপচয় বেদনাদায়ক। আজকের আর্থিক অনিশ্চয়তার জমানায় এই ধরনের অপচয় সুস্থতার লক্ষন নয়।
আজকের পরিবেশ এক ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে।বিধি নিশেধ যেন না মানাটায় আনন্দের। হেলমেটহীন বাইক বা স্কুটারই হোক বা রবীন্দ্র সরোবরের ছঠ্ উৎসব হোক্ বা জলাজমি ভরাট করে নির্মান হোক্ বা বিধাননগরের বেআইনি বহুতল হোক্ , কোথায় যেন একটা বিশেষ গলদ দেখাযাচ্ছে। কোনো এক বিশেষ ক্ষমতাবলে বলায়ান হয়ে একদল ব্যক্তিবশেষের অপচেষ্টা মনে হয় এই দুই দপ্তরের ক্ষমতার ভারসাম্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। ফল স্বরুপ সামাজিক অস্থরতা, হয়রানি ইতাদি সমাজের সুস্থতার প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁডাচ্ছে। কী এর প্রতিকার ?
সমাজের সবস্তরের মানুষের কাছে, যার মধ্যে ওই দুই দদ্তরের সঙ্গে যারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে কর্ত্ত্বব্যরত তাদের সকলের কাছেও, আবেদন এই যে আপনাদের সচেতনতাই হয়ত পারবে এর প্রতিকার কোরতে। সমাজে চিরকালই অপরাধী ছিলো এবং হয়তো থাকবে কেননা এগুলো একধরনের মানসিক প্রবৃত্তি বা অসুখ তবে যদি পারিপার্শিক সমাজ সচেতন থাবে তাহলে নিশ্চই এর থেকে সমাজ মুক্ত হতে পারে। তারজন্য যেমন ওই দুই দপ্তরের উপর কাজের চাপ ও কমবে যার ফল স্বরুপ ওই দুই দপ্তরের কর্মক্ষমতার মধ্যে দক্ষতার পরিমান অতি অবশ্যই বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হতে বাধ্য।
যদি মনেহয় এই বার্তা প্রচার করে আপনি সমাজ সচেতনতার প্রতি নিজস্ব কর্তব্য পালন করলেন দয়াকরে অন্যকে জানান। সমাজ সচেতনতার সঙ্গে কোনোও রাজনীতির সম্পর্ক নেই।