আর কতদিন চলবে ছেলেমেয়েদের ভাগ্য নিয়ে ছেলেখেলা ! লজ্জা হওয়া উচিত কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের
অঙ্কে অকৃতকার্য নামিদামি কলেজের ছেলেমেয়েরাও ,কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ফলাফল দেখে চোখ কপালে অভিভাবক থেকে কলেজ কর্তৃপক্ষের
কলেজ পড়ুয়া অধিকাংশ , ছেলে মেয়েদের কাছে কলিকাতা বিশ্বদ্যালয়ের অপর নাম বাঁশ। উচ্চ মাধ্যমিকে ফার্স্ট ডিভিশন বা ষ্টার পাওয়া ছেলেটা বা মেয়েটাও কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের দৌলতে ১০ বছর ধরে তার সাপ্লিমেন্টরি এক্সাম দিতে দিতে ক্লান্ত ,ওদিকে দুর্মূল্যের বাজারে বাবা মা ছেলে মেয়ের জন্য সেরাটা বাছতে চাইলেও যাদবপুর বা রবীন্দ্রাভারতীতে পড়ানোর খরচ কয়জনেরই বা আছে !আবার কিছু অভিভাবক নিজেরা কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট হবার জন্য আলগা সেন্টিমেন্টের দোহাই দিয়ে জোর জবরদস্তি ছেলেমেয়েদের ঠেলে দেন কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালের দরজায়। আর এইখানেই হয়ে যায় গন্ডগোল। তবে এতদিন কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুধু গ্রাজুয়েশন লেভেলেই গন্ডগোল পাকতো কিন্তু এবার গন্ডগোল পাকলো স্নাতকোত্তর স্তরের অঙ্ক পরীক্ষার খাতায়।এবার , অঙ্ক খাতা বেরোনোর পর, দেখা যায় নামি দামি কলেজের স্টুডেন্টরাও অনেকেই অকৃতকার্য। স্ববাবতোই হতবাক কলেজ কর্তৃপক্ষ। তাঁরা এই ব্যাপারে কলেজস্ট্রিট ক্যাম্পাসেও যান, কিন্তু তারা পরীক্ষা নিয়ামখ দফতরে কথা বলতে না পারায় রাজাবাজার সাইন্স কলেজেও যান। অথচ এতো কাণ্ডের পরও কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের প্রধানের দাবি খাতা নাকি ভালোভাবেই দেখা হয়েছে !বলি ছেলে মেয়েদের ভবিষ্যৎ নিয়ে এই ছেলেখেলা আর কতদিন ?বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একাই শিক্ষিত আর বাকিরা কি মূর্খ !