সোহম দাস যাদবপুর বিদ্যাপীঠ এর ছাত্র কলকাতায় প্রথম রাজ্যে 10 এর মধ্যে
পশ্চিমবঙ্গে মাধ্যমিক পরীক্ষায় মেয়েদের সংখ্যা ছেলেদের চেয়ে বেশি এই বছরে
প্রথম: সৌগত দাস (মহম্মদপুর দেশপ্রাণ বিদ্যাপীঠ) ৬৯৪
দ্বিতীয়: শ্রেয়সী পাল (ফালাকাটা গার্লস হাইস্কুল), দেবস্মিতা সাহা (ইলাদেবী গার্লস হাইস্কুল) ৬৯১
তৃতীয়: ক্যামেলিয়া রায় (রায়গঞ্জ গার্লস হাইস্কুল), ব্রতীন মণ্ডল (শান্তিপুর মিউনিসিপল হাইস্কুল) ৬৮৯।
চতুর্থ: অরিত্র সাহা (বড়বিশা হাইস্কুল) ৬৮৭।
পঞ্চম: সুকল্প দে (হুগলি কলিজিয়েট স্কুল) এবং রুমনা সুলতানা (কান্দি রাজা মণিন্দ্রচন্দ্র গার্লস হাইস্কুল) ৬৮৬।
ষষ্ঠ: সোহন দে (গোঘাট হাইস্কুল), শাবর্ণ চ্যাটার্জি (রামপুরহাট হাইস্কুল), সাহিত্যিকা ঘোষ (বর্ধমান বিদ্যার্থী ভবন গার্লস হাইস্কুল), সুপর্ণা সাহু (আলিগঞ্জ ঋষি রাজনারায়ণ বালিকা বিদ্যালয়) এবং অঙ্কন চক্রবর্তী (মহিয়ারি কুণ্ডু চৌধুরি ইনস্টিটিউশন) ৬৮৫।
সপ্তম: গায়ত্রী মোদক (ইলাদেবী গার্লস হাইস্কুল), সপ্তর্ষি দত্ত (দেবী ভবন রবিতীর্থ বিদ্যালয়) অনিক চক্রবর্তী (ঘাটাল বিদ্যাসাগর হাইস্কুল) ৬৮৪।
অষ্টম: শাহনাজ আলম (শীতলকুচি হাইস্কুল), সায়ন্তন বসাক (গঙ্গারামপুর হাইস্কুল) অর্কপ্রভ সাহানা (বিবেকানন্দ শিক্ষানিকেতন হাইস্কুল), কৌশিক সাঁতরা (বিবেকানন্দ শিক্ষানিকেতন হাইস্কুল), সুদীপ্তা ধবল (বাঁকুড়া মিশন গার্লস হাইস্কুল), সায়ন্তন দত্ত (বাঁকুড়া জেলা স্কুল), পৃথ্বিশ কর্মকার (রামহরিপুর রামকৃষ্ণ মিশন), দেবলীনা দাস (আরামবাগ গার্লস হাইস্কুল), অয়ন্তিকা মাঝি (বর্ধমান বিদ্যার্থী ভবন গার্লস হাইস্কুল), পুষ্কর ঘোষ (কাটোয়া কাশিরাম দাস ইনস্টিটিউশন), সেমন্তী চক্রবর্তী (আমতলা নিবেদিতা বালিকা বিদ্যালয়) ৬৮৩।
নবম: জয়েস রায় (শীলবারিহাট হাইস্কুল), অনুষ্কা মহাপাত্র (আশালতা বসু বিদ্যালয়), সৌগত পাণ্ডা (বাঁকুড়া জেলা স্কুল), শুভদীপ কুণ্ডু (রামহরিপুর রামকৃষ্ণ মিশন), প্রবীর সেনগুপ্ত, সৌকর্য বিশ্বাস (বিকেটিপিপি প্রবীর সেনগুপ্ত বিদ্যালয়), প্রত্যুষ করণ (কাঁথি হাইস্কুল), অরুনিমা ত্রিপাঠি (জ্ঞানদীপ বিদ্যাপীঠ, পূর্ব মেদিনীপুর), অভিনন্দন জানা (নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয়), ঐকিক মাঝি (নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয়) ৬৮২।
দশম: সৌধ হাজরা (রামকৃষ্ণ মিশন সারদা বিদ্যাপীঠ), সায়নিকা দাস (বারলো গার্লস হাইস্কুল), সঞ্চারী চক্রবর্তী (রায়গঞ্জ গার্লস হাইস্কুল), সখী কুণ্ডু (বাঁকুড়া মিশন গার্লস হাইস্কুল), রিমা চৌধুরী (বিবেকানন্দ শিক্ষানিকেতন হাইস্কুল), সৌম্যদীপ দত্ত (ধনিয়াখালি মহামায়া বিদ্যামন্দির), অরিত্র মহড়া (সিউড়ি নেতাজী বিদ্যাভবন), সৌম্যদীপ ঘোষ (মেমারি বিদ্যাসাগর মেমোরিয়াল ইনস্টিটিউশন), সায়ন্তিকা রায় (রামকৃষ্ণ আশ্রম বিদ্যাপীঠ হাইস্কুল), শুভদীপ মাঝি (বাঁধগড়া অঞ্চল বিদ্যালয়), সহেলী রায় (রহড়া ভবনাথ ইনস্টিটিউশন ফর গার্লস) এবং দেবমাল্য সাহা (রহড়া রামকৃষ্ণ মিশন বয়েজ হোম), প্রত্যাশা মজুমদার (বিরাটি বিদ্যালয় ফর গার্লস), অঙ্কিতা কুণ্ডু (হাবড়া কামিনী কুমার গার্লস হাইস্কুল), সোহম দাস (যাদবপুর বিদ্যাপীঠ) ৬৮১।
গত ১২ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ২২ ফেব্রুয়ারি শেষ হয়েছে মাধ্যমিক পরীক্ষা। পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৮৮ দিনের মাথায় ফলপ্রকাশ করল পর্ষদ। ২০১৮ সালে উত্তীর্ণের মোট হার ছিল ৮৫.৪৯%।
এই বছর পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল প্রায় ১০.৬৪ লক্ষ।