রিজার্ভ ব্যাঙ্ক টানা পাঁচ বার সুদ কমিয়েছে,পাতে যখন বন্ড
শেয়ারমার্কেট ও ব্যাঙ্ক আমানত নিয়ে যতটা চর্চা আমাদের মধ্যে হয়, ততটা বন্ড নিয়ে হয় না।
সায়ন্তনী রায় : পুজোতো এবারের মতো শেষ। এই সময়টা এখন দুঃখবেদনাময়। আবারওতো এক বছর অপেক্ষা করতে হবে। মন খারাপ রয়েছেই অপেক্ষার সঙ্গে সঙ্গে। অথচ কাজে তো ফিরতেই হবে। আবার ভাবতে হবে কী ভাবে অল্প অল্প করে টাকা জমানো যায়, যাতে আগামী দিনগুলো একটু ভাল থাকা যায় । শুধু জমানোই নয়, নজর দিতে হবে টাকা-পয়সা বাড়ানোর কাজেও। কিন্তু প্রশ্ন হল টাকা জমাতে যাবো কোথায়? ব্যাঙ্ক, ডাকঘরের সুদ যেখানে ঠেকেছে, তাতে শুধু এর হাত ধরে মূল্যবৃদ্ধিকে টেক্কা দেওয়া কঠিন ।শেয়ার বাজার একে তো ঝুঁকির জায়গা, কেন্দ্রের দাওয়াইয়ে তা কিছুটা উঠলেও, গত কয়েক দিন ফের সূচক বেশ অস্থির। বাকি রইল বন্ড বা ঋণপত্রে লগ্নি। তাই দেখতে হবে এই টালমাটাল অর্থনীতির আবহে কেমন আছে লগ্নির এই ঠিকানা?আজ ঋণপত্রের বাজারে উঁকি মেরে এমনই হাজারো প্রশ্নের উত্তর খুঁজব আমরা। কারণ পরিস্থিতি যা-ই হোক, সঞ্চয় বাড়াতেই হবে। আর সেই কাজে ভারসাম্য বজায় রাখতে, লগ্নিও করতে হবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে। ফলে দেখে শুনেই সে পথে পা বাড়ানো বুদ্ধিমানের কাজ।শেয়ারমার্কেট ও ব্যাঙ্ক আমানত নিয়ে যতটা চর্চা আমাদের মধ্যে হয়, ততটা বন্ড নিয়ে হয় না। এক কথায় বলতে গেলে বন্ড হল ঋণপত্র।শেয়ারের চেয়ে কম ঝুঁকির প্রকল্পের কথা যদি ভাবি, তা হলে বন্ড বেশ ভাল জায়গা।