শিশু মন হারিয়ে যাচ্ছে স্মার্ট ফোনের প্রভাব : শিশু মন বাঁচাবে কে ?
জেনে নিন স্মার্ট ফোনের ক্ষতি কারক দিকগুলি

এই স্মার্ট ফোনের প্রভাব যেমন আমাদের জীবনে পড়েছে,তেমনি আর পারিপার্শ্বিক প্রভাব পড়েছে শিশুদের জীবনে।তারা ছোট থেকেই মা বাবার হাতে ফোন দেখে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে।আর একটু বড় হলেই তাদের ফোনের প্রতি একটা চাহিদা ও তৈরি হয়ে যাচ্ছে। অনেক মায়েরাই আছেন বাচ্চা খেতে না চাইলে হতাদের হাতে ফোন দিয়ে দেওয়া হয়। আর একটু বড় হলে যেটা দেখা যাচ্ছে যে স্মার্ট ফোনে গেম খেলার প্রবণতা। সেই প্রবণতা আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে। এই নেশায় আসক্ত হচ্ছে অসংখ্য ছোট ছোট ছেলে মেয়ে ,এমন কি এতে আসক্ত হচ্ছে কিশোর বয়সি ছেলে মেয়েরা। যাতে করে পড়াশোনা থেকে প্রতিনিয়ত সরে যাচ্ছে তারা,যাতে করে তাদের ভবিষ্যত অনিশ্চয়তার দিকে চলে যাচ্ছে। এ ছাড়া চোখের সমস্যায় ভুগছে অধিকাংশ শিশুরা ,অনেক ছোট বয়স থেকেই তাদের চশমা নিতে হচ্ছে। মানসিক দিক থেকে ও তারা আক্রান্ত। ক্রমশই তারা অন্যমনস্ক হয়ে পড়ছে।মনে রাখার ক্ষমতা হারাচ্ছে।
অনেক মনোবিদ বলছে এখনকার ছেলেমেয়েরা এই স্নার্টফোনের উপর এতো টাই নির্ভর হয়ে পড়েছে যে মনের উপর অতিরিক্ত মাত্রায় চাপ পড়ায় অনেক দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
বাচ্চাদের হাতে ফোন তুলে না দিয়ে যদি গল্প করে খাওয়ানো যায় তবে খুব ভালো হয়। শিশুদের সাথে সময় কাটান। বাড়ির বাইরে পার্কে ,বিভিন্ন খেলায় নিয়োজিত করুন ,
যাতে তারা ঠিক জায়গায় মনোনিবেশ করতে পারে। আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যাৎ। তাই শিশুদের স্মার্ট ফোন থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করতে হবে.
আমেররিকান একাডেমি অব পেডিকস্ট্রিকস ২ থেকে ৫ বছরের শিশুদের ডিজিটাল স্ক্রিনের প্রতি সময়সীমা ৬০ মিনিট নির্ধারণ করে দিয়েছে। তাদের মতে, সব শিশু বা ছোটদের যেকোনো উপায়ে প্রযুক্তির আসক্তি থেকে দূরে রাখতে হবে। প্রযুক্তির সর্বোচ্চ উন্নত করা দেশটি শিশুদের প্রযুক্তির আসক্তির দিকটি বিবেচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটি যে শিশুর জন্য মঙ্গলজনক নয়, তা আমাদেরও বুঝতে হবে। এক গবেষণায় দেখা গেছে,