চন্দননগরের শিল্পী বাবু পাল এবার আরো উজ্জ্বল করে তুলবেন কলকাতার দুর্গোৎসবকে
শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবের পুজো এই বছর তার এই শৈলীর কারণে পাবে এক অন্য মাত্রা

পল্লবী কুন্ডু : আলোকসজ্জার জন্য চন্দননগর-এর নাম প্রথম সারিতে।আর এই যে আলোক শৈলী তা যারা ফুটিয়ে তোলেন তাদের কুর্নিশ না জানালে চলেনা। তাদের মধ্যেই একজন হলেন বাবু পাল। তিনি দীর্ঘদিন ধরে তার কর্মের মধ্যে দিয়ে চন্দননগরের এই আলোকসজ্জাকে পৌঁছে দিয়েছেন এক অন্য মাত্রায়। কিন্তু এবার চন্দননগরের এই আলোক শিল্পী কলকাতার দুর্গাপূজাকেও করে তুলতে চলেছে আরো উজ্জ্বল। শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবের পুজো এই বছর তার এই শৈলীর কারণে পাবে এক অন্য মাত্রা।
বর্তমান করোনা অতিমারির সময় তিনি করোনা যোদ্ধাদের কথা মাথায় রেখেই তার অভিনবত্ব তিনি ফুটিয়ে তুলতে চাইছেন।যাঁরা করোনা আবহে একেবারে সামনের সারিতে এসে লড়াই করছেন তাঁদের উদ্দেশ্যে অভিনন্দন।এই তালিকায় চিকিত্সক, স্বাস্থ্যকর্মী, পুলিস, সাংবাদিক, সাফাই কর্মী, দমকল কর্মী রা আছেন । তাঁরা কিভাবে সেবা করেছেন সেই সমস্ত ঘটনাগুলি এবার দুর্গা পুজায় আলোর মাধ্যমে দেখার সৌভাগ্য হতে চলেছে কলকাতার দর্শকদের।
বাবু পাল জানান এই ধরনের আলোকসজ্জা তৈরি করার মূল উদ্দেশ্য হলো বর্তমান প্রজন্ম কে অবহিত করা করোনা কালে কাউকে উপেক্ষা না করে রুগীর সেবার কাজে এগিয়ে আসতে হবে তাঁদেরকে এবং সেটাই হবে আসল মনুষ্যত্ব, যাঁকে কুর্নিস করবে সারা মানবসমাজ।তার এই উজ্জ্বল ভাবধারাকে আরো উজ্জ্বল করে তুলতেই এবার আলোকসজ্জায় করোনা যুদ্ধের প্রথম সারির যোদ্ধারা।