
সুস্বাদু আর বেশ পরিচিত একটি ফল, যা ফ্রুকটোজ ও গ্লাইসেমিক সমৃদ্ধ। যা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায়। খেজুর ফলকে চিনির বিকল্প হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। খেজুর যেমনি সুস্বাদু তেমনি পুষ্টিকর ফল।খেজুরের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে বলা হয় চারটি বা ৩০ গ্রাম পরিমাণ খেজুরে আছে ৯০ ক্যালোরি, এক গ্রাম প্রোটিন, ১৩ মিলি গ্রাম ক্যালসিয়াম, ২.৮ গ্রাম ফাইবার রয়েছে। আয়রনে ভরপুর খেজুর যা প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় রাখতেই পারেন। পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রনের সবই রয়েছে খেজুরে।
খেজুরে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়া। খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়াও খেজুরে ফাইবার থাকায় ডায়েটের ক্ষেত্রেও খুবই উপকারী। প্রতিটি খেজুরে ২০ থেকে ২৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। খেজুরের প্রায় ১১ ভাগ আয়রন থাকায় তা রক্তস্বল্পতা রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় রাতে জলে ভিজিয়ে খেজুর খেলে তা দূর হয়।এছাড়া ডায়াবেটিস থাকলে প্রচলিত খেজুরের বদলে শুকনো খেজুরকে ডায়েটে রাখতে বলেন বিশেষজ্ঞরা।