K K এর চলে যাওয়া দুর্ভাগ্যজনক : শাসক নির্বিকার , উৎশৃঙ্খলতায় কলঙ্কিত কলকাতা
সারা দেশের কাছে লজ্জিত কলকাতা , গা বাঁচাতে মন্ত্রী থেকে শিল্পী বাহিনীকে নামিয়ে প্রচার।

নিউজ ডেস্ক : ১) অতিরিক্ত শ্রোতা অনুষ্ঠান দেখতে এলেন কেন ?
২) অতিরিক্ত আমন্ত্রণ পত্র ছাপালো কে ?
৩) সন্ধ্যা ৬টা যখন গায়ক KK মঞ্চে আসেন নি , তখন প্রায় হলে ও বাইরে সব মিলিয়ে ৬ হাজার মানুষ। কি ভাবে অতিরিক্ত মানুষ কে ঢুকতে দিল হল কর্তৃপক্ষ ?
৪) নজরুল মঞ্চের মধ্যে পুলিশ ছিল দুপুর ২ টো থেকে , তারা এই অতিরিক্ত শ্রোতা কে আটকাতে পারলেন না কেন ?
৫) ” কেন অতিরিক্ত ভিড় ?
৬) AC বেহাল , ভীষণ গরম কেন ?
৭) কে কে যখন মঞ্চে যাচ্ছিলেন তখন কেন মুখের উপর Fire Extinguishe স্প্রে করা হয় অতিরিক্ত ভিড় সরাতে , কে এই অনুমতি দিল ?
৮) অসুস্থ হবার ২ ঘন্টা পর কেন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল ” ?
৯) কলকাতা পুলিশ , কলকাতা পৌরিসভা কেন এই অনুষ্ঠান বাতিল করলোনা ?
১০) ছাত্রসংসদ , নজরুল মঞ্চের কর্তৃপক্ষ , স্থানীয় থানার আধিকারিকদের বিরুদ্ধে FIR নয় কেন ?
সঙ্গীতশিল্পী কে কে-র মৃত্যুর তদন্তে সিসি ক্যামেরার ফুটেজে নজর পুলিশের। সংগ্রহ করা হল গ্র্যান্ড হোটেলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ। মঙ্গলবার কনসার্ট সেরে রাত ৯টা ১০-এ হোটেলে ফেরেন কে কে। সূত্রের খবর, লিফটে ওঠার আগে কয়েকজন অনুরাগীর সঙ্গে সেলফিও তোলেন। লিফটে ঢুকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন কে কে, ঝুঁকে যায় মাথা। হোটেলের ঘরে ঢুকে সোফায় বসতে গিয়ে পড়ে যান কে কে। টেবিলে মাথা ঠুকে যায়। ছোটাছুটি শুরু করেন কে কে-র ম্যানেজার। ছুটে আসেন হোটেলকর্মীরা, খবর দেওয়া হয় চিকিৎসককে। সূত্রের খবর, অ্যাম্বুল্যান্স না থাকায় হোটেলের গাড়িতেই কে কে-কে নিয়ে যাওয়া হয় CMRI-তে। সেখানে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিত্সকরা। কে কে-র মৃত্যু নিয়ে প্রাথমিক তদন্তে এমনই দাবি পুলিশ সূত্রে।
হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই কে কে-র মৃত্যু, এমনই বলছে ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট। সূত্রের খবর, কোনও ধমনিতেই ১০০ শতাংশ ব্লকেজ ছিল না। বিভিন্ন ধমনি-উপ ধমনিতে ছোট ছোট ব্লকেজ ছিল। বাঁ দিকের মূল ধমনিতে সবচেয়ে বেশি ৭০ শতাংশ ব্লকেজ ছিল। অতিরিক্ত উত্তেজনায় কয়েক মুহূর্তের জন্য বন্ধ হয়ে যায় রক্ত চলাচল। কিছুক্ষণের জন্য অনিয়মিত হয়ে পড়ে হৃদস্পন্দন। এর ফলেই সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়েন কে কে, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়।
আর এই নিয়ে আজকের যুক্তি যুদ্ধ //” উৎসব না উৎশৃখলতা ” শাসকের শাসনে ঢাকাপড়ে গেল সব অপরাধ : ক্ষমা কর কেকে
ষ্টুডিওতে থাকবেন বিজেপির পক্ষে পবন শর্মা ,সিপিআইএমের পক্ষে গৌতম অধিকারী ,বিশিষ্ট কবি অরুন ভট্টাচার্য, সঙ্গে সুবীর দে এডিটর আউটপুট , ওপিনিয়ন টাইমস
সম্প্রচার রাত ৮ টায়