Entertainment

সিঁথিতে সিঁদুর দাওয়ায় আপত্তি রোশনের ! হতভম্ব শ্রাবন্তী

শ্রাবন্তীর নতুন কিছু ছবি পোস্টে ,ঝড় উঠলো সোশ্যাল মিডিয়ায়

চৈতালি বর্মন : টলিউডের খুব জনপ্রিয়ও এক অভিনেত্রী শ্রাবন্তী চ্যাটার্জীর (Srabanti Chatterjee) কদিন আগেই তার তৃতীয়ও স্বামী রোশানের সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘটে।টালিপাড়ায় এখন এটাই সবচেয়ে বড়ো আলোচ্য বিষয়। এর মধ্যেই বিস্ফোরক হলেন রোশন। ইতি মধ্যেই সিঁথিতে সিঁদুর দিয়ে কিছু ছবি পোস্ট করলেন সোশ্যাল মিডিয়ায় শ্রাবন্তী। তা দেখেই রোশান প্রচন্ড রেগে গিয়ে নাম না করে বললেন বিয়ের ভিত হল বিশ্বাস আর সিঁদুর হলো তার দুর্বল চিত্র।

শ্রাবন্তী এই বিষয়ে পাল্টা মন্তব্য করেননি।কিছুদিন আগে হঠাত্‍ দেখা যায় অভিনেত্রী শ্রাবন্তী চ্যাটার্জি ইন্সটাগ্রামে তাঁর পার্সোনাল প্রোফাইল থেকে স্বামী রোশনের সমস্ত ছবি ও ভিডিও ডিলিট করে দিয়েছেন। এরপর আগুনে ঘি ঢেলে শ্রাবন্তীর স্বামী রোশন জানিয়েছেন পুজোর বেশ কিছুদিন আগে থেকেই তিনি ও শ্রাবন্তী আলাদা থাকতে শুরু করেছেন।এখন শ্রাবন্তী তার ছেলে ও মায়ের সাথে বাইপাসের ফ্ল্যাটয়েই থাকছেন তিনি। রোশন তার ফ্যামিলির সাথে রয়েছে।

তিনি জানিয়েছেন, তাঁর ও রোশনের মনোমালিন্যের খবর সামনে আসতেই নেটিজেনদের একাংশ শ্রাবন্তীকে কটু মন্তব্য করা শুরু করেছেন। স্টার হলেও দিনের শেষে শ্রাবন্তী একজন মানুষ। তিনি বিনা দোষে এভাবে তাঁর সম্মান ধুলোয় মিশিয়ে দিতে পারেননি। এই কারণে তাঁর মনে হয়েছে কমেন্ট সেকশন লিমিটেড করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত ঠিক। নেটিজেনদের একাংশ এই ঘটনায় রুষ্ট হলেও আপাতত শ্রাবন্তীর কানে তাঁদের রোষপূর্ণ মন্তব্য পৌঁছাচ্ছে না। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর ও রোশনের মনোমালিন্যের খবর সামনে আসতেই নেটিজেনদের একাংশ শ্রাবন্তীকে কটু মন্তব্য করা শুরু করেছেন। স্টার হলেও দিনের শেষে শ্রাবন্তী একজন মানুষ। তিনি বিনা দোষে এভাবে তাঁর সম্মান ধুলোয় মিশিয়ে দিতে পারেননি। এই কারণে তাঁর মনে হয়েছে কমেন্ট সেকশন লিমিটেড করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত ঠিক। নেটিজেনদের একাংশ এই ঘটনায় রুষ্ট হলেও আপাতত শ্রাবন্তীর কানে তাঁদের রোষপূর্ণ মন্তব্য পৌঁছাচ্ছে না।তবে এর মধ্যেই শ্রাবন্তী একটি জিম খুলেছেন এবং নিজে কিছু করতে পেরে সে ভীষণ খুশি।

সিঁথির সিঁদুর দেওয়ার রেওয়াজ।হিন্দু মতে বিবাহের সর্বশেষ শাস্ত্রীয় রীতি হল বর (স্বামী) কর্তৃক কন্যার (নববধু) কপালে সিঁদুর লেপন। বাঙালি হিন্দু নারীরা স্বামীর মঙ্গল কামনায় পুরো বৈবাহিক জীবনে সিঁদুর পরে থাকেন।এটি সাধারণত মেয়েদের সিঁথিতে একপ্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত অবধি প্রসারিত টীকা বা কপালে টিপের আকারে ব্যবহৃত হয়। হিন্দুধর্মে সিঁদুর বিবাহিতা নারীর প্রতীক। অবিবাহিত মেয়েরা সিঁথিতে সিঁদুর পরে না, কপালে সিঁদুরের টিপ পরে। বিধবাদের সিঁদুর ব্যবহার শাস্ত্রমতে নিষিদ্ধ। হিন্দুদের পূজানুষ্ঠানের সময়ও সিঁদুর ব্যবহৃত হয়। সিঁদুরের ইতিহাস অতি প্রাচীন বলে ধারণা করা হয়। হিন্দু ধর্মমতে এটি স্বামীর দীর্ঘজীবন বয়ে আনে বলে বিবাহিত হিন্দু নারীরা সিঁদুর ব্যবহার করেন। এর রঙ লাল, কারণ এটি শক্তি ও ভালোবাসার প্রতীক। হিন্দু বিবাহের সময়ে একজন নারীর প্রথম কপালে সিঁদুর দিয়ে চিহ্ন আঁকা হয়।

Show More

OpinionTimes

Bangla news online portal.

Related Articles

Leave a Reply

Back to top button
%d bloggers like this: