কৃষক আন্দোলনে এবার যোগ দিতে পারেন রাহুল গান্ধী, যাবেন পাঞ্জাব-হরিয়ানা
দেবশ্রী কয়াল : এই মুহূর্তে সারা দেশের একটা বড় ইস্যু হল কৃষি বিল। সাংসদে পাশ হয়ে যাওয়া ৩ কৃষি বিল নিয়ে ফুঁসছেন কৃষি থেকে শুরু করে বিরোধীরা, সাধারণ মানুষেরা। ইতিমধ্যেই দেশের বিভিন্ন রাজ্যে এই কৃষি বিল নিয়ে শুরু হয়ে গেছে আন্দোলন। জানা যাচ্ছে এবারে এই সপ্তাহে পাঞ্জাবে এই কৃষক আন্দোলনে যোগ দিতে পারেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। সূত্রের খবর, এদিন হয়ত রাহুল গান্ধী জনসভায় বক্তব্য করবেন। তবে সেটা কবে ও কখন হবে তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। এক কংগ্রেস নেতা বলেন, 'পাঞ্জাবের পর, রাহুল গান্ধী হরিয়ানায় কৃষক আন্দোলনেও যোগ দিতে পারেন। তবে এখনও আমরা এ বিষয়ে নিশ্চিত নই যে আদৌও এ রাজ্যের বিজেপি সরকার তাঁকে হরিয়ানায় প্রবেশের জন্যে অনুমতি দেবেন কিনা।' এই তিনটে কৃষি বিল নিয়ে বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে কংগ্রেসের দেশজুড়ে দীর্ঘ দু'মাস ব্যাপী আন্দোলন কর্মসূচীর অন্তর্গত এই প্রতিবাদ সভা বলে জানা গিয়েছে। কৃষকের উত্পাদন বাণিজ্য ও ব্যবসা (প্রচার ও সুবিধা) বিল, ২০২০, কৃষকদের (ক্ষমতায়ন ও সুরক্ষা) মূল্য আশ্বাস ও কৃষি পরিষেবার চুক্তি বিল ২০২০ এবং অত্যাবশ্যক পণ্য (সংশোধন বিল ২০২০, এই তিনটে বিল রাজ্য ও লোকসভা উভয় কক্ষেই পাস করানো হয়, যার জেরে সারা দেশে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। এর সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে হরিয়ানা ও পাঞ্জাবে। গতকাল রবিবার রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ এই তিনটে বিতর্কিত বিলেই নিজের সম্মতি জানিয়েছিলেন। যদিও বিরোধী দলের তা প্রত্যাহার করার জন্য দাবি জানাচ্ছে।

দেবশ্রী কয়াল : এই মুহূর্তে সারা দেশের একটা বড় ইস্যু হল কৃষি বিল। সাংসদে পাশ হয়ে যাওয়া ৩ কৃষি বিল নিয়ে ফুঁসছেন কৃষি থেকে শুরু করে বিরোধীরা, সাধারণ মানুষেরা। ইতিমধ্যেই দেশের বিভিন্ন রাজ্যে এই কৃষি বিল নিয়ে শুরু হয়ে গেছে আন্দোলন। জানা যাচ্ছে এবারে এই সপ্তাহে পাঞ্জাবে এই কৃষক আন্দোলনে যোগ দিতে পারেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী।
সূত্রের খবর, এদিন হয়ত রাহুল গান্ধী জনসভায় বক্তব্য করবেন। তবে সেটা কবে ও কখন হবে তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। এক কংগ্রেস নেতা বলেন, ‘পাঞ্জাবের পর, রাহুল গান্ধী হরিয়ানায় কৃষক আন্দোলনেও যোগ দিতে পারেন। তবে এখনও আমরা এ বিষয়ে নিশ্চিত নই যে আদৌও এ রাজ্যের বিজেপি সরকার তাঁকে হরিয়ানায় প্রবেশের জন্যে অনুমতি দেবেন কিনা।’ এই তিনটে কৃষি বিল নিয়ে বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে কংগ্রেসের দেশজুড়ে দীর্ঘ দু’মাস ব্যাপী আন্দোলন কর্মসূচীর অন্তর্গত এই প্রতিবাদ সভা বলে জানা গিয়েছে।
কৃষকের উত্পাদন বাণিজ্য ও ব্যবসা (প্রচার ও সুবিধা) বিল, ২০২০, কৃষকদের (ক্ষমতায়ন ও সুরক্ষা) মূল্য আশ্বাস ও কৃষি পরিষেবার চুক্তি বিল ২০২০ এবং অত্যাবশ্যক পণ্য (সংশোধন বিল ২০২০, এই তিনটে বিল রাজ্য ও লোকসভা উভয় কক্ষেই পাস করানো হয়, যার জেরে সারা দেশে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। এর সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে হরিয়ানা ও পাঞ্জাবে। গতকাল রবিবার রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ এই তিনটে বিতর্কিত বিলেই নিজের সম্মতি জানিয়েছিলেন। যদিও বিরোধী দলের তা প্রত্যাহার করার জন্য দাবি জানাচ্ছে।