সমাজ টা পঁচে যাচ্ছে , দুর্গন্ধ ঢাকতে মাস্ক এর খোঁজ মেলা ভার : মনিপুর থেকে পশ্চিমবঙ্গ
বিশেষজ্ঞরা ঠান্ডা ঘরে বসে বুলি কপচাচ্ছেন , আর যাদের যা কাজ তারা যা-তাই করে বেড়াচ্ছে। তবুও পালন হবে অমৃত কাল

নগর কীর্তন : ৭৫ এর স্বাধীন দেশে আবছা করে দেওয়া নগ্নতার ভিডিও পুরো দেশবাসী দেখলো। বেশ কেয়ক ঘন্টা করে আলোচনায় বিজ্ঞাপন উবাচিয়ে পড়ছে। কি মনিপুর কি বা পশ্চিমবাংলা বা বলতে পারেন দিল্লির সাম্প্রতিকতম ঘটনা। ট্যাক্স টাকায় গঠিত মহিলা কমিশন , সে দেশের হোক বা রাজ্যের সে ধরণের কোন ভূমিকা নেই। সাংবাদিকদের ফোন গেলে মেপে কথা বলার শিক্ষা টা শিখে নিয়েছে রাজনৈতিক নেতাদের মত।
রাজনৈতিক সংস্থাগুলির যদিও প্রকাশিক নগ্নতার ভিডিও নিয়ে ভিন্ন মত থাকলেও , ঘটে যাওয়া ঘটনার প্রতি বিশ্বাস করতেন না অনেকেই। ওপিনিয়ন টাইমস এই ধরণের ভিডিও কে প্রকাশ্যে আনা সমর্থন করে না।
ডিজিটাল মিডিয়া দৌলতে নাগরিকরা সাংবাদিকে পরিণত হয়েছে ,চোখের সামনে কোন ভালো-মন্দ দেখলেই একশ্রেণীর মানুষ তারা সেটা হয় ভিডিও করেন বা ফেসবুকের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে বাহবা কিনতে চান । এতে যে খুব খারাপ হচ্ছে তা বলবো না , তবুও সাংবাদিকতার কিছু সৃষ্টাচার আছে তা মেনে চললে আখেরে সবার-ই ভালো।
পশ্চিমবঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনায় আক্রান্তকেই পুলিশ লকআপে রেছেছেন অভিযুক্তদের সাথে এমনটাই অভিযোগ উঠছে পুলিশের বিরুদ্ধে। আবার মনিপুরে নির্যাতিতরা নিজেদের লুকিয়ে ফেলেছেন আর দোষীরা দাপিয়ে বেরিয়েছে শেষের ২মাস। সাময়িক জনতা জেগে উঠেছে , তাই সমগ্র দেশ জানতে পারছে। ২মাস পরে জ্বলছে মনিপুর আর সবে ঘটে যাওয়া ঘটনা এই বঙ্গে কবে জলে উঠবে কে জানে , তবে বাস্তবে রাজনৈতিক দল গুলি নিজেদের ভাসিয়ে রাখার জন্য এই বিষয় গুলো কে কিছু দিনের জন্য এই সুযোগ কে ব্যবহার করে ছেড়ে দেন। কিন্তু যাদের মান গেল পুড়েগেল সবকিছু তাদের কথা আর মনে পড়বে না , শুধু নির্বাচনের সভায় ওরা পণ্য হয়েই থাকে ওরা। (চলবে )