
তিয়াসা মিত্র : বেশ কয়েকদিন যাবৎ স্বস্তির নিঃশেষ ফেলেছিলো কলকাতা সহ প্রশাসন , কারণ করোনা গ্রাফ নিম্নমুখী হয়েছিল এখন সেই খবরই আছে। কিন্তু আবিষ্কৃত হলো এক নতুন ভার্সানের ভাইরাস জেক ভাইরোলজির পরিভাষাতে নাম দেওয়া হয়েছে বি.১.১৫.২৯। জানা যাচ্ছে এই ভাইরাস ডেল্টার থেকেও মারাত্মক আকারে ধারণ করেছে কারণ, এই ভাইরাস নাকি পর্যায়ে ৩২ বার স্পাইক প্রোটিন পাল্টেছে অর্থাৎ ভাইরাসের গায়ে যে স্পাইক থাকে সেটি প্রায় ৩২ বার প্রোটিন পাল্টেছে।
এই নিয়ে গতকাল বিশ্ব সাস্থ সংস্থা WHO একটি জরুরি বৈঠক ডাকেন যেখানে প্রত্যেক দেশ এবং রাজ্যে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। জানা যাচ্ছে এখনো অব্দি খুবই কম মানুষ আক্রন্ত হয়েছে এই ভাইরাসে। দক্ষিণ আফ্রিকাতে ৬ জন এবং বৎসায়ান-এ ৩ জন এবং হংকংয়ে ১ জনের শরীরে পাওয়া গাছে এই নতুন ভার্সানের ভাইরাস।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন , টিকা নেওয়া থাকলে এই ভাইরাস আশা করা যায় আংশিক প্রভাব ফেলবে মানুষের শরীরে। অর্থাৎ এখনো এর গতিবিধি নিয়ে ধোঁয়াশাচ্ছন্ন চিতিৎসক বর্গরা। তবে এখনো ভারতে এই ভাইরাসের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। যাতে না পেতে হয়ে তাই করোনা প্রটোকল মেনে চলতে হবে কঠোর ভাবেই।