কোরোনার সাথে লড়াই জারি এখনো, বিকল্প নেই মাস্কের -বলছেন চিকিৎসক মহল

"মাস্ক ছাড়া এক পা চলাও কোরোনাকে আহ্বান জানানো "- চিকিৎসক দল

তিয়াসা মিত্র : প্রায় দু বছর ধরে অর্থাৎ ২০২০ সালের মার্চ মাস থেকে পৃথিবীর পরিস্থিতি বদলেছে করোনা। প্রথম ঢেউ, দ্বিতীয় ঢেউ এখন আবার তৃতীয় ঢেউ সব মিলিয়ে একদম নাজেহাল অবস্থা পৃথিবীবাসীর। তবে দেখার বিষয়ে এটাই পূর্বে যা আমরা অভিজ্ঞতা করেছি শেখ থেকে দাঁড়িয়ে এই তৃতীয় ঢেউতে মৃত্যুর সংখ্যা কম কিন্তু, আক্ক্রন্তের সংখ্যা বেড়ে চলেছে হুহু করে, তাই সেইঅক্রান্তের সংখ্যা যাতে আবারো আমাদের দ্বিতীয় এবং প্রথম ঢেউয়ের দিকে না নিয়ে যায় সেই দিকে লক্ষ্য রাখতে মাস্কের জুড়ি মেলা ভার। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে যে একটি মাস্ক এত গুরুত্বপূর্ণতা পালন করবে তা সত্যি কারোর চিন্তন ক্ষমতাতে ছিল না।

কিন্তু এই সংক্রমের হার এত বেড়ে যেতো না যদি করোনা প্রোটোকল আমরা ঠিকঠাক ভাবে মেনে চলতাম, অনেকেই মনে করেছেন যে টিকাকরণ সম্পন্ন মানে আমার আর করোনা হবে না। কিন্তু সেই বিষয়ে যে একদমই ভুল তা তো প্রমান করছে করোনা নিজেই। তবে এইমুহূর্তে দেশের অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল অবস্থার দিকে গেলেও মাস্ক পড়া ছাড়া চলবে না। এই করোনা এবং অমিক্রন বিষয়ে মানুষের স্বার্থে বহু চিকিৎসক নিজেদের এই দু বছরের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছে যা সাধারণ মানুষের জন্য উপকারী হবে বলে স্থীর করা যায়।

⬌ডঃ অভিজিৎ চৌধুরী বলেন- “মনে করা হচ্ছে করোনা চলে যাওয়ার আগে এটাই তার শেষ কেমন অমিক্রন”
⬌ডঃ শুভ্র রায়চৌধুরী বলেন-” এই অন্ধকার পরিস্থিতিতে বুস্টার ডোজ হতে পারে আলোর দিশা “
⬌ডঃ চিরজিৎ দত্ত বলেন-“এই করোনা আবহে হালকা ঠান্ডা লাগাকে হালকা ভাবে নেবেন না “
⬌ডঃ সৌতিক পান্ডা বলেন-“অমিক্রনের জন্য কোনো কাজে আসেনা ককটেল থেরাপি।”

এরকম বহু প্রথম সারির সৈন্যদের মধ্যে মতের মিল পাওয়া যায় যারা সবাই বলছেন মাস্ক ছাড়া এক পা চলাও কোরোনাকে আহ্বান জানানো। আশা করা যায় এই পর্যার স্ফীতি খুব তাড়াতাড়ি কমে পরিস্থিতি ফের কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে যাবে। তবে মাস্ক পরা ছাড়লে চলবে না।

Exit mobile version