নিউজ ডেস্ক : ১) টমেটোর রস (Tomato Juice): টমেটোর রস এবং পুল্পে প্রচুর পরিমাণে লাইকোপিন থাকে, যা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
২) গ্রিন টি (Green Tea): গ্রিন টি তে পলিফেনল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায়, এটি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
৩) ওট্সের দুধ (Oats Milk): ওট্সের দুধ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে এবং শর্করা সারাদিনে প্রচুর মাত্রায় শক্তি পূর্ণ থাকতে সাহায্য করতে পারে।
৪) সয়া দুধ (Soy Milk): সোয়া দুধে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে মাধ্যমিক প্রতিরোধ থাকতে সাহায্য করতে পারে।
৫) রেড ওয়াইন (Red Wine): মাত্রানুযায়ী রেড ওয়াইন মাত্রা হিসেবে গ্রহণ করা হতে পারে, এটি হৃদরোগ প্রতিরোধে কিছুটা সাহায্য করতে পারে।
কোলেস্টেরল স্বাভাবিক মাত্রায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি আপনার হৃদরোগ সম্পর্কে মানসিক উদ্বেগ তৈরি করতে পারে। আমাদের জীবনযাপনে কিছু পরিবর্তনের মাধ্যমে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী আমরা আমাদের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে পারি।
প্রোটিন ও ফাইবারের ব্যবহার : প্রোটিন ও ফাইবার গ্রহণ বিষয়ে সতর্ক হলেই কোলেস্টেরল স্তর নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
কাঁচা ও সবুজ সবজি ও ফলের ব্যবহার : বাস্তবে, কাঁচা ও সবুজ সবজি ও ফলের ব্যবহারে কোলেস্টেরল স্তর নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে, যা কোলেস্টেরল স্তর উন্নত করে তা অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্ত খাবারের সাথে তুলনা করা যেতে পারে ।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করুনঃ যদি আপনি ধুমপান করেন, তা বন্ধ করার চেষ্টা করুন। অন্যথায় রক্তচাপের জন্য ডাইয়েট ও অন্যান্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করুন।